প্রাথমিক নিয়োগ প্ৰক্রিয়া শুরু হচ্ছে পুজোর পরেই , কারা করতে পারবে এই আবেদন জানতে প্রতিবেদন পড়ুন।

প্রাথমিক নিয়োগ প্ৰক্রিয়া শুরু হচ্ছে পুজোর পরেই , কারা করতে পারবে এই আবেদন জানতে প্রতিবেদন পড়ুন।

ওয়েব ডেক্স bangabarta.in:-  রাজ্যের প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুতে চলেছে পুজোর পরে।  এই আবেদন করতে পারবেন কারা ? যাদের বয়স ৪০ এর মধ্যে এবং যারা টেট পাশ করেছেন।  শুধু তাই নয়, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ উদ্যোগ নিয়েছে যে ,যাতে এ বছরে নতুন চাকরিপ্রার্থী দের জন্য টেট নেওয়া যায়।  রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন,  ২০১৭ সালের টেটের দ্বিতীয় মেধা তালিকা বেআইনি বলে ঘোষণা নয়, দুর্নীতি মামলা তদন্তে স্পেশাল সিট গঠনের।  ইডি আদালতে নির্দেশে তদন্ত করছে। শুধু তাই নয় ২০১১ সালের পর কতজন রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগ হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অধিকারীরা তা জানতে চেয়েছেন পর্ষদের কাছে।
এদিকে রাজ্য সরকার প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদের ঢেলে সাজিয়ে। মানিক ভট্টাচার্যের অপসারণের পর, গৌতম পাল পর্ষদ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন এবং তারপরে ঘোষণা করেছিলেন  -এবার থেকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ে টেট হবে।  মেরিট লিস্ট বেরোবে। কারো কোন অভিযোগ থাকবে না আমি কথা দিচ্ছি।  পরিষদের নবগঠিত এড হক কমিটির সদস্যরা ঐদিন প্রথম বৈঠকে বসে এবং বৈঠকে বলা হয় যে, পুজোর পর ফের চালু হবে প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়া। কত রয়েছে শূন্যের সংখ্যা। কয়েক হাজার। প্রাথমিক শিক্ষকের শূন্য পদের সংখ্যা রাজ্যে চলে আসবে পুজোর আগেই। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ পুজোর পরেই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করবে।
এগারো জন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাজকর্ম পরিচালনার জন্য। এই কমিটিতে সাহিত্যিক নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি সহ বেশ কিছু জন অধ্যাপক ও শিক্ষাবিদ রয়েছেন। সবারই মেয়াদ রয়েছে এক বছর।  পর পর ছদিন নয়া সভাপতি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন একটি ফিন্যান্স কমিটি গঠনের। ইতিমধ্যেই শিক্ষারতার কাছে দুজন বিশেষজ্ঞের নাম চাওয়া হয়েছে এই কমিটির জন্য।
এদিকে হাইকোর্টের বিচারপতি অভির গঙ্গোপাধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের নয়া কমিটির প্রশংসা করেছেন .পেট মামলার শুনানিতে তিনি বলেন নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী , অভিষেক মজুমদারের মত মানুষ আছেন বর্তমানে চেয়ারম্যানও ভালো আশা করছি আস্তে আস্তে এর পরিবর্তন হবে। তিনি আরো বলেন আমি বছরে হয়ে কাজ করেছি যে বাড়ির আনাজ খানের চিনে সেই বাড়িতেই সিআরপিএফ ঢুকাতে হয়েছে আগে স্বচ্ছতা ছিল দুদিন তো ছিল না এটাই আমার খারাপ লেগেছে বিচারপতি মন্তব্য করেছেন সম্মিলিত মেধা তালিকা প্রকাশ করা পর্ষদের মাস্টার স্ট্রোক ছিল। 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ